মেস জীবনের চতুর্থ দিনে বুয়া আসেনি। রাতে রান্না করার দায়িত্ব পড়ল আমার উপর। রুমমেটদের অনেক বুঝিয়েও কোন লাভ হলোনা। বাজার থেকে আনা ছোট মাছ কাটার দায়িত্ব পড়ল আমার উপর।
কী আর করার। শুরু করলাম । অর্ধেক মাছ কাটার পর আমার বাম হাতের একটা আঙ্গুল কেটে গেল। আমার মেজাজ তখন চরম গরম। রাগে ক্ষোভে রক্তাক্ত অবস্থায়ই মাছ কুটার কাজ শেষ করলাম। তারপর রুমমেট সুমন আমাকে ডেকে সেভলন দিয়ে হাত ধুয়ে কী একটা মলম জাতীয় লাগিয়ে দিল। রক্ত পড়া বন্ধ হলো।মিনিট পাঁচেক চুপচাপ বসে শুরু করলাম তরকারী রান্না। আলু, বেগুন আর ছিম দিয়ে ছোট মাছ তরকারী রান্না করলাম।
রাতে খাবার বসে ঘটে আরেক মজার কাণ্ড। খাইতে দেখি তরকারীতে লবণ একদম হয়নি। আসলে আঙ্গুল কাটার যে চরম বেদনা সে কারণেই হয়তো রান্নার সময় তরকারীতে লবণ দেয়নি। তরকারীটাও একটু কাঁচা কাঁচা লাগছে। আসলে নতুন রান্না করছিতো মসল্লা, লবণ, তৈল, হলুদ মরিচ কতটুকু দিতে হয় তা না জানার কারণে তরকারী কাঁচা কাঁচা লাগছে। এভাবেই সেদিন রান্না করেছিলাম আর রাতে খেয়েছিলাম।
রাতে খাবার বসে ঘটে আরেক মজার কাণ্ড। খাইতে দেখি তরকারীতে লবণ একদম হয়নি। আসলে আঙ্গুল কাটার যে চরম বেদনা সে কারণেই হয়তো রান্নার সময় তরকারীতে লবণ দেয়নি। তরকারীটাও একটু কাঁচা কাঁচা লাগছে। আসলে নতুন রান্না করছিতো মসল্লা, লবণ, তৈল, হলুদ মরিচ কতটুকু দিতে হয় তা না জানার কারণে তরকারী কাঁচা কাঁচা লাগছে। এভাবেই সেদিন রান্না করেছিলাম আর রাতে খেয়েছিলাম।
No comments:
Post a Comment