Saturday, January 16, 2010
Tuesday, January 5, 2010
২০১০ এর প্রথম দিন
২০১০ এর প্রথম দিন
নববর্ষের প্রথম দিনটা ছিল শুক্রবার। ঘুম থেকে উঠে চলে গেলাম পত্রিকার স্টলে। সবগুলো দৈনিকের প্রথম পাতা চোখ বুলিয়ে কিনলাম মাত্র দুটো দৈনিক। দৈনিক সমকাল ও দৈনিক নয়াদিগন্ত। এরপর বাসাতে পত্রিকা, আরো কিছু পুরোনো পেপারস স্টাডি করতে থাকলাম। বেলা বারোটায় আমার রুমমেট ফয়সাল আর আমি মোটর সাইকেলে [ ফয়সালের অফিস থেকে প্রাপ্ত গাড়ী ] চলে গেলাম ধানমন্ডির সোবহান বাগে মসজিদে জুমআর নামাজ পড়তে। অবশ্য আমরা প্রায়ই মিরপুর থেকে ঐ মসজিদে জুমআর নামাজ পড়তে যাই। এরপর আবার বাসায় ফিরে আসি।
দুপুরে খিচুরী দিয়ে খাবার সেরে ঘুমিয়ে পড়ি। দীর্ঘ দুই মাসের মধ্যে এই প্রথম দুপুরে ঘুমালাম। সন্ধ্যায় মাগরিব নামাজ পড়ে কিছুটা চিন্তায় পড়ে গেলাম। আমার বন্ধু লন্ডন প্রবাসী শিবলী এক মাসের ছুটিতে ঢাকায় এসেছে বিয়েসহ আরো কিছু পারিবারিক কাজ করতে। তো সেদিন উত্তরার সিসেল পার্টি হাউসে রাত আটটায় ওর বিয়ে। আবার প্রচণ্ড শীতও সেই সময় ঢাকার জীবনে জেঁকে বসেছে। তো প্রচণ্ড ইচ্ছে থাকা সত্বেও মনটাকে বিয়েতে নিয়ে যেতে পারলাম না। ফলে শিবলী ভাই, ও ওর আম্মু আমার উপর অভিমান করে আছে। যাই হোক এভাবেই সকাল সন্ধ্যা কেটে গেল।
রাতে টিভিতে কিছুক্ষণ সংবাদ দেখে আবার চলে এলাম বিছানায়। গত বছরের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিছু ঘটনা ভাবতে ছিলাম। হঠাৎ মনে পড়ে গেল বন্ধু মানিকের [ মানিক-একটি বেসরকারী টিভি চ্যানেলের সিনিয়র সাংবাদিক ] কথা। টেবিল থেকে সেল ফোনটা নিয়ে ওর সাথে কথা হলো নানা বিষয়ে। নতুন বছরে ও কী ভাবছে ইত্যাদি ইত্যাদি। ও আমাকে বলল, নতুন বছরে আমার একটাই পরিকল্পনা, গান নিয়ে কাজ করা। আমি বললাম, আমি এ বছরটাতে উপন্যাস নিয়ে কাজ করবো। আরো নানা বিষয়ে কথা হয়। অবশ্য তখন রাত কিছুটা ভারী হয়ে গেছে। এশার নামাজ, রাতের খাবার সেরে ঘুমতে গেলাম পরের দিন অফিসে যাবার অপেক্ষায়।
২০১০.০১.০১ রাত, মীরপুর, ঢাকা।
নববর্ষের প্রথম দিনটা ছিল শুক্রবার। ঘুম থেকে উঠে চলে গেলাম পত্রিকার স্টলে। সবগুলো দৈনিকের প্রথম পাতা চোখ বুলিয়ে কিনলাম মাত্র দুটো দৈনিক। দৈনিক সমকাল ও দৈনিক নয়াদিগন্ত। এরপর বাসাতে পত্রিকা, আরো কিছু পুরোনো পেপারস স্টাডি করতে থাকলাম। বেলা বারোটায় আমার রুমমেট ফয়সাল আর আমি মোটর সাইকেলে [ ফয়সালের অফিস থেকে প্রাপ্ত গাড়ী ] চলে গেলাম ধানমন্ডির সোবহান বাগে মসজিদে জুমআর নামাজ পড়তে। অবশ্য আমরা প্রায়ই মিরপুর থেকে ঐ মসজিদে জুমআর নামাজ পড়তে যাই। এরপর আবার বাসায় ফিরে আসি।
দুপুরে খিচুরী দিয়ে খাবার সেরে ঘুমিয়ে পড়ি। দীর্ঘ দুই মাসের মধ্যে এই প্রথম দুপুরে ঘুমালাম। সন্ধ্যায় মাগরিব নামাজ পড়ে কিছুটা চিন্তায় পড়ে গেলাম। আমার বন্ধু লন্ডন প্রবাসী শিবলী এক মাসের ছুটিতে ঢাকায় এসেছে বিয়েসহ আরো কিছু পারিবারিক কাজ করতে। তো সেদিন উত্তরার সিসেল পার্টি হাউসে রাত আটটায় ওর বিয়ে। আবার প্রচণ্ড শীতও সেই সময় ঢাকার জীবনে জেঁকে বসেছে। তো প্রচণ্ড ইচ্ছে থাকা সত্বেও মনটাকে বিয়েতে নিয়ে যেতে পারলাম না। ফলে শিবলী ভাই, ও ওর আম্মু আমার উপর অভিমান করে আছে। যাই হোক এভাবেই সকাল সন্ধ্যা কেটে গেল।
রাতে টিভিতে কিছুক্ষণ সংবাদ দেখে আবার চলে এলাম বিছানায়। গত বছরের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিছু ঘটনা ভাবতে ছিলাম। হঠাৎ মনে পড়ে গেল বন্ধু মানিকের [ মানিক-একটি বেসরকারী টিভি চ্যানেলের সিনিয়র সাংবাদিক ] কথা। টেবিল থেকে সেল ফোনটা নিয়ে ওর সাথে কথা হলো নানা বিষয়ে। নতুন বছরে ও কী ভাবছে ইত্যাদি ইত্যাদি। ও আমাকে বলল, নতুন বছরে আমার একটাই পরিকল্পনা, গান নিয়ে কাজ করা। আমি বললাম, আমি এ বছরটাতে উপন্যাস নিয়ে কাজ করবো। আরো নানা বিষয়ে কথা হয়। অবশ্য তখন রাত কিছুটা ভারী হয়ে গেছে। এশার নামাজ, রাতের খাবার সেরে ঘুমতে গেলাম পরের দিন অফিসে যাবার অপেক্ষায়।
২০১০.০১.০১ রাত, মীরপুর, ঢাকা।
Subscribe to:
Posts (Atom)