ফেলুদার ডায়রি-৩
এক সময় প্রচুর গান শুনতাম।
স্কুল থেকে এসেই দুপুরেই খেয়েই গান শুনা শুরু করতাম।
আমাদের বাড়ীতে বড় একটা কালো জামের গাছ ছিল।
এই গাছের নিচে প্রায়ই অংক কষতাম আর রেডিও-তে গান শুনতাম। বলা যায় আশির দশক, নব্বই দশকের প্রায় সবগুলো বাংলা গানই আমি শুনেছি।
কয়েকদিন ধরে একটা গান বার বার গুনগুনিয়ে গাচ্ছি।
গান যদি হয় মধুর এমন হোক না ভুল।- গানটি আমার ভীষণ প্রিয়।
যাক সেসব কথা।
ফেলুদার ডায়রি শুরু করি।
ইন্টারমিডিয়েট এ ম্যাথ প্রাইভেট পড়তাম। পড়তাম কয়েকজন বন্ধু একসাথে। ওই ম্যাথ স্যারের বাসায় আমার কাজিন থাকতো। একই কলেজে আমরা পড়তাম। কাজিন পড়তো ডিগ্রিতে। আমি সপ্তাহে চার দিন যেতাম ওই বাসায়। মাঝে মাঝে পড়া শেষে কাজিনের সাথে দেখা করতাম। ও আমাকে নিয়ে ছাদে যেত। সাথে ওর মামাতো ভাই-বোন। অনেক গল্প হতো। আমি একটু লাজুক টাইপের ছিলাম। মেয়েদের সাথে কথা বলতে লজ্জা পেতাম।
তো ওরা প্রায়ই আমাকে এসব বিষয়ে বলত,
তুই যে কী হইসস, মেয়েদের সাথে কথা বলতে পারিসনা।
তুই তো আনস্মার্ট। আমার তখন এসব নিয়ে মাথা ব্যাথা নেই।
ওরা বলত, ফেলুদা, তুই কলেজে প্রত্যেক ছাত্রীর সাথে কথা বলবে। প্রেম করবিনা বাট কথা বলবি। এতে ওরা বলবে, ফেলুদা অনেক স্মার্ট একটা ছেলে।
আমি তখন ম্যাচে ( ব্যাচেলর) থাকতাম। রুমে এসে হাসতাম ওদের কথা মনে করে। কলেজে নিয়মিত যেতাম। এরপরও ওইসময়ে মেয়েদের সাথে কথা বলিনি। এভাবেই চলে গেছে ওই সময়কার লাইফটা।
স্কুল থেকে এসেই দুপুরেই খেয়েই গান শুনা শুরু করতাম।
আমাদের বাড়ীতে বড় একটা কালো জামের গাছ ছিল।
এই গাছের নিচে প্রায়ই অংক কষতাম আর রেডিও-তে গান শুনতাম। বলা যায় আশির দশক, নব্বই দশকের প্রায় সবগুলো বাংলা গানই আমি শুনেছি।
কয়েকদিন ধরে একটা গান বার বার গুনগুনিয়ে গাচ্ছি।
গান যদি হয় মধুর এমন হোক না ভুল।- গানটি আমার ভীষণ প্রিয়।
যাক সেসব কথা।
ফেলুদার ডায়রি শুরু করি।
ইন্টারমিডিয়েট এ ম্যাথ প্রাইভেট পড়তাম। পড়তাম কয়েকজন বন্ধু একসাথে। ওই ম্যাথ স্যারের বাসায় আমার কাজিন থাকতো। একই কলেজে আমরা পড়তাম। কাজিন পড়তো ডিগ্রিতে। আমি সপ্তাহে চার দিন যেতাম ওই বাসায়। মাঝে মাঝে পড়া শেষে কাজিনের সাথে দেখা করতাম। ও আমাকে নিয়ে ছাদে যেত। সাথে ওর মামাতো ভাই-বোন। অনেক গল্প হতো। আমি একটু লাজুক টাইপের ছিলাম। মেয়েদের সাথে কথা বলতে লজ্জা পেতাম।
তো ওরা প্রায়ই আমাকে এসব বিষয়ে বলত,
তুই যে কী হইসস, মেয়েদের সাথে কথা বলতে পারিসনা।
তুই তো আনস্মার্ট। আমার তখন এসব নিয়ে মাথা ব্যাথা নেই।
ওরা বলত, ফেলুদা, তুই কলেজে প্রত্যেক ছাত্রীর সাথে কথা বলবে। প্রেম করবিনা বাট কথা বলবি। এতে ওরা বলবে, ফেলুদা অনেক স্মার্ট একটা ছেলে।
আমি তখন ম্যাচে ( ব্যাচেলর) থাকতাম। রুমে এসে হাসতাম ওদের কথা মনে করে। কলেজে নিয়মিত যেতাম। এরপরও ওইসময়ে মেয়েদের সাথে কথা বলিনি। এভাবেই চলে গেছে ওই সময়কার লাইফটা।
with Best regards
Saif BARKATULLAH
No comments:
Post a Comment